বর্তমান যুগ হলো প্রযুক্তি বিপ্লবের যুগ। আরও নির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে— তথ্য প্রযুক্তির যুগ। তথ্য প্রযুক্তির এই প্রসারের দিনে, মানুষ ধীরে ধীরে অফলাইনে চাকুরির বদলে অনলাইনে কাজের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। ৯টা – ৫টা অফিস করতে হয় না, অফিসে যেতে যাতায়াতের সমস্যা নেই, খাওয়া – দাওয়ার সমস্যা নেই, ঘরে বসে যেকোনো সময়, নিজের মন-মর্জিমতো কাজ করা যায়; তাই বর্তমানে পুরো পৃথিবীতেই অনলাইনে কাজ বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে! সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ অনলাইনে কাজ করে নিজেদের জীবিকা উপার্জন করছেন। অনলাইন জগতে ক্যারিয়ার বানানো, অফলাইনের চেয়ে কিছুটা সহজ হওয়ায়, তরুণ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরাও এই সেক্টরে চলে আসছে। তবে সুবিধার পাশাপাশি নানান অসুবিধাও আছে, এই সেক্টরে। নতুন নতুন অনলাইনে যারা কাজ করতে আসে, তারা প্রায়শ দ্বিধাদ্বন্ধে পড়ে যায় যে— কোন কোন কাজ শেখা দরকার, কোন কোন আইটি স্কিল ডেভেলপ করা প্রয়োজন, কোন ক্যাটেগরিতে কাজ শুরু করলে ভালো হবে, ইত্যাদির ব্যাপারে। আসলে, এই অনলাইনে ওয়ার্কিং সেক্টরটা সমুদ্রের মতো বিশাল বড়ো, এখানে টপিক / ক্যাটেগরির অভাব নেই। তাই কনফিউশনে পড়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক। তবে চিন্তার কারণ নেই, নতুনদের জন্য আছি আমরা। নবীন-তরুণ যারা অনলাইনে কাজ করার পরিকল্পনা করছেন কিংবা মাত্রই কাজ করা শুরু করেছেন, আপনাদের জন্য আমাদের টেকউইকির আজকের আর্টিকেল। আজকের আর্টিকেলে আমরা— অনলাইন থেকে আয় করার সেরা ৫টি উপায় সম্পর্কে ডিটেইলস জানার চেষ্টা করব! চলুন তবে শুরু করা যাক।
অনলাইন থেকে আয় করার সেরা ৫টি উপায়
ফ্রিল্যান্সিং
অনলাইন থেকে আয় করার সব থেকে জনপ্রিয় উপায়গুলোর একটি হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে এখন সারা পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ, এমন কি আমাদের বাংলাদেশিরাও প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করেন! ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে ইচ্ছুক হলে, সর্বপ্রথম আপনাকে যেকোনো একটা অনলাইন বা আইটি স্কিল ডেভেলপ করতে হবে! মানে হলো, অনলাইনে যেকোনো একটি সেক্টর বা ক্যাটেগরির কাজকে খুবই ভালো করে শিখতে হবে। কাজ শেখা হয়ে গেলে, অর্থাৎ আপনি ওই কাজে মোটামুটি স্কিলড বা এক্সপার্ট হয়ে গেলে, তারপর থেকে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে দেশি – বিদেশি ক্লায়েন্টকে ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন! মার্কেট ডিমান্ড অনুযায়ী বর্তমানের কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং স্কিল হলো— এসইও, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, আর্টিকে রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ডিজিটাল মার্কেটিং, ডিভিয়ো এডিটিং, ইত্যাদি। এখন, এগুলোর মধ্যে আপনাকে যেকোনো একটা সেক্টরে স্কিলড হতে হবে, তাহলে আপনার কাজের অভাব হবে না! তবে খেয়াল রাখবেন, একসাথে সব শিখতে যাবেন না! কারণ, পৃথিবীর কেউই সবজান্তা শমসের হতে পারে না! এমনটা করতে গিয়ে হিতে বিপরীত হবে, আপনি কিছুই শিখতে পারবেন না!
⏩ আরও পড়ুন: চিকন পিন থেকে টাইপ-সি পিন হয়ে ওঠার চার্জার বিপ্লব!
এখন অনেকের মধ্যে প্রশ্ন জাগতে পারে— সবই তো বুঝলাম, কিন্তু কাজ শিখব কীভাবে?
উত্তর হলো— নিজে নিজে রিসোর্স কালেক্ট করে শিখতে হবে। অনলাইনে, বিশেষ করে গুগলে দুনিয়ার কোনো তথ্যের অভাব নেই। গুগল / ইউটিউবে সার্চ করে, আপনি আপনার সিলেক্টেড টপিকের ওপর অসংখ্য ফ্রি ব্লগ পোস্ট, ফ্রি ভিডিয়ো টিউটোরিয়াল, ফ্রি কোর্স পেয়ে যাবেন। সব ঘেঁটে ঘুটে, প্রয়োজনীয় ডাটা এক্সট্রাক্ট করে আপনার নিজেকেই শিখতে হবে। এভাবে শিখলে আপনি প্রপার এক্সপার্ট হতে পারবেন। তবে আপনি যদি— ‘কেউ হাতে তুলে খাইয়ে না দিলে খেতে পারেন না’ টাইপ লোক হোন, তাহলে কোনো পেইড কোর্স কিনতে পারেন অথবা কোনো আইটি ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারেন। তবে সত্যি বলতে বাংলাদেশি ট্রেনিং সেন্টারগুলোর প্রতি আমাদের একেবারে আস্থা নেই। এর চেয়ে আপনারা আমাদের টেকউইকি ব্লগ ফলো করলে, বিভিন্ন টপিকে অনেক ফ্রি রিসোর্সের খোঁজ পেয়ে যাবেন ফ্রিতেই!
কাজ শেখার পর কোথায় কাজ করবেন— সেটাও অনেকের প্রশ্ন থাকতে পারে। আপনাদের সুবিধার্থে আমরা কিছু জনপ্রিয় দেশি-বিদেশি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসের নাম ও লিংক দিয়ে দিলাম:
ব্লগিং
আপনাদের যাদের লেখালেখি করার অভ্যাস রয়েছে, যারা আর্টিকেল / ব্লগ রাইটিং করতে পারেন, তারা চাইলে অনলাইনে ব্লগিং সেক্টরেও নিজের ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে পারেন। ব্লগিং ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে— আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস কিংবা ব্লগার [এই দুটো ব্লগিং এর জন্য সেরা সিএমএস! টেকউইকি ব্লগ ওয়ার্ডপ্রেসে তৈরি!] কিংবা অন্য কোনো সিএমএসের মাধ্যমে ব্লগ সাইট ডিজাইন ও ডেভেলপ করা শিখতে হবে, এরপর ডোমেইন হোস্টিং সম্পর্কে বিস্তারিত শিখতে হবে, সর্বশেষ এসইও সম্পর্কে মোটামুটি শিখতে হবে! এগুলো সব আয়ত্ব করতে পারলে, কারও কোনো ধরনের সহযোগিতা ছাড়াই আপনি একা একা নিজের একটি ব্লগসাইট দাঁড় করাতে পারবেন! একেকটা সফল ব্লগসাইট হতে প্রতি মাসেই বিভিন্ন মেথডে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব! অনেকে আয়ও করছেন। ব্লগসাইট থেকে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো— অ্যাড মনিটাইজেশন, যেটা গুগল অ্যাডসেন্স কিংবা ইজোয়িকের মতো কোম্পানির সহায়তায় ব্লগাররা করে থাকেন। টেকউইকিতে আপনারা যে অ্যাড / বিজ্ঞাপন দেখতে পাচ্ছেন, এগুলো গুগল অ্যাডসেন্স আর ইজোয়িকের অ্যাড! এসব অ্যাডে ভিউ / ইম্প্রেশন ও ক্লিক থেকে টেকউইকি ব্লগ প্রতিমাসে আয় করে থাকে। আপনিও চাইলে এভাবে আপনার ব্লগ সাইট থেকে আয় করতে পারবেন, এগুলো ছাড়াও অন্যান্য আরও মেথড / উপায় আছে, যেগুলো আপনারা ব্যবহার করতে পারবেন! ব্লগিং করার সবচেয়ে বড়ো সুবিধা হলো— ব্লগিংয়ে আপনাকে কারও অধীনস্ত কর্মচারী হয়ে কোনো প্রকার কাজ করতে হবে না, নিজের কাজ নিজের মর্জি মতো যখন মন চায় করবেন; নিজেই হবেন আপনার নিজের বস!
[উল্লেখ্য: আপনাদের কমেন্ট পেলে কিংবা আগ্রহ দেখলে, আমরা আমাদের ৪-৫ বছরের ব্লগিং ক্যারিয়ারের অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের জন্য টেকউইকিতে ব্লগিং বিষয়ক ফ্রি আর্টিকেল পাব্লিশ করব। তো, কারা কারা ব্লগিং বিষয়ক বিভিন্ন ইনফর্মেটিভ আর্টিকেল পড়তে চান, দ্রুত জানান।]
⏩ আরও পড়ুন: অনলাইনে টি-শার্ট ব্যবসা শুরু করবেন কীভাবে?
ইউটিউবিং
আপনার যদি নিজের বস নিজেই হওয়ার স্বপ্ন থেকে থাকে, তাহলে অনলাইনে ব্লগিংয়ের পর ইউটিউবিং বা ইউটিউব ক্যারিয়ার হলো আপনার জন্য বেস্ট অপশন। কারণ, ইউটিউবের ক্ষেত্রেও আপনি নিজে নিজের মনমতো ভিডিয়ো কন্টেন্ট বানিয়ে, নিজের ইচ্ছেমতো পাব্লিশ করতে পারবেন, কারও কোনো আদেশের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে না! ব্লগিংয়ে টেক্সট কন্টেন্ট বা আর্টিকেল লিখে কোনো বিষয়ে পাঠকদের জানাতে হয়, আর ইউটিউবে অনেকটাই একইভাবে ভিডিয়ো কন্টেন্ট বানিয়ে কোনো বিষয়ে অডিয়েন্সদের জানাতে হয়! অর্থাৎ তথ্য, সিস্টেম একই, খালি ফাইল ফরমেটে ভিন্নতা- টেক্সট এবং ভিডিয়ো!
অবশ্য ইউটিউব ভিডিয়োর জন্য এই ধরনের কন্টেন্ট ছাড়াও ভিন্ন ভিন্ন কিছু ক্যাটেগরি / নিশ রয়েছে। আপনি যখন ইউটিউবিং করতে করতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন, তখন চাইলে আপনি ফেসবুকেও ভিডিয়ো কন্টেন্ট বানানো শুরু করে দিতে পারবেন! কারণ, ফেসবুক ভিডিয়োকেও মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইউটিউবের মতো আয় করা যায়! এখন তো অনেকে শুধু ফেসবুকেই কন্টেন্ট বানায়! ফেসবুক প্রফেশনাল মুড আসার ফলে, এখন পেজের মতো প্রোফাইল থেকেও আয় করা সম্ভব হচ্ছে। [পরবর্তীতে আমরা, ফেসবুক থেকে আয় করার বিষয়ে টেকউইকিতে ডিটেইলস আর্টিকেল দেবো।]
তো, ভিডিয়ো কন্টেন্ট নিয়ে আগ্রহী হলে, আপনি এই ইউটিউব ও ফেসবুক দুটো প্ল্যাটফরমেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন একসাথে!
অনেকে কাজ কীভাবে শিখবেন, সেটা নিয়ে টেনশনে পড়তে পারেন! চিন্তার কিছু নেই! ভিডিয়ো মেকিং, এডিটিং, ইউটিউব সেটিং, ইউটিউব রুলস, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আপনারা ইউটিউবে পেয়ে যাবেন। ইউটিউবে এসব টপিকের ওপর লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি টিউটোরিয়াল ভিডিয়ো আছে। ইউটিউবের নিজেদের ক্রিয়েটর একাডেমি নামে লার্নিং প্ল্যাটফরমও আছে! আপনারা সেগুলো থেকেই সব এ টু জেড শিখে নিতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অর্থ হচ্ছে— অন্য কোনো কোম্পানি কিংবা ব্যবসাকে বা ব্র্যান্ডকে আপনার নিজের অডিয়েন্সের কাছে প্রোমোট করে, তাদের সেলস বা লিড জেনেরেট করে দিয়ে, এর বদলে কোম্পনি বা ব্যবসা কিংবা ব্র্যান্ড থেকে নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজ কমিশন নেওয়া। আপনার নিজস্ব কোয়ালিটি ট্রাফিকযুক্ত ব্লগ সাইট কিংবা অনেক পপুলার ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক পেজ থাকলে; অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা খুবই সহজ হয়ে যায়! অন্য মেথডের চেয়ে, যেমন ব্লগে ও ইউটিউবে মনিটাইজেশন [গুগল অ্যাডসেন্স] হতে যা ইনকাম আসে, এর চেয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে অনেক বেশি রেভেনিউ পাওয়া সম্ভব হয়!
⏩ আরও পড়ুন: ইউটিউব মনিটাইজেশন ছাড়া আয় করার কয়েকটি উপায়!
ব্লগসাইট, ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক পেজ ছাড়াও; আপনি আপনার অ্যাক্টিভ ফেসবুক প্রোফাইল, ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট, টুইটার অ্যাকাউন্ট, লিংকডইন অ্যাকাউন্ট সহ অন্যান্য স্যোশাল মিডিয়ায় বড়ো অডিয়েন্স তৈরির [অর্থাৎ অনেক অ্যাক্টিভ ফ্রেন্ড / ফলোয়ার গেইন করা] মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সেক্টর থেকে বড়ো অংকের টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন।
ডিজিটাল অ্যাসেট বাই-সেল
ডিজিটাল অ্যাসেট মানে হলো, ডিজিটাল সম্পত্তি! অনলাইনের যেসব জিনিসের কোনো বিজনেস ভ্যালু আছে, যেগুলো থেকে কোনোভাবে রেভেনিউ জেনেরেট করা সম্ভব; সেগুলোকে মূলত ডিজিটাল অ্যাসেট বলে। ফলে— ডোমেইন-হোস্টিং, অনলাইন টুলস, সফটওয়্যার, রানিং ও স্ট্যাবল ব্লগ সাইট – অ্যাফিলিয়েট সাইট, রানিং ইউটিউব চ্যানেল, রানিং ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ, হাই ফ্রেন্ড-ফলোয়ারযুক্ত বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট; সবই হলো ডিজিটাল অ্যাসেট!
এখন আপনি চাইলে এগুলোর কোনো একটাকে অ্যাসেট হিসেবে রূপান্তরিত করে, সেটা বাই সেল করে বেশ ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
উদাহরণস্বরূপ— ধরুন, আপনি নিজে কাজ করে একটি ব্লগ সাইটকে ভালোমতো দাঁড় করালেন, অ্যাডসেন্স বা ইজোয়িক মনিটাইজ করলেন; এরপর, আপনার আরও সময় দিতে কষ্ট হচ্ছে কিংবা কাজ করার সময় পাচ্ছেন না! তাহলে, আপনি সে সাইটটি বড়ো অংকের টাকায়, ২০-৫০ হাজার টাকাতে বিক্রি করে দিতে পারবেন! অথচ, এই সাইটটার জন্য আপনার খরচ হবে মাত্র দুই থেকে তিন হাজার টাকা সর্বোচ্চ।
এরপর, আপনি চাইলে মাত্র ১০০০ টাকার মধ্যে একটি ভালো, ব্র্যান্ডেবল, কিওয়ার্ডযুক্ত ডোমেইন নেম কিনে সেটাকে ৫-১০ হাজার টাকায়ও সেল করতে পারবেন! অবশ্য এক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর রিসার্চ করে ডোমেইন কিনতে হবে!
⏩ আরও পড়ুন: সেরা ৩টি ভিডিও ইডিটিং সফটওয়্যার!
এভাবে ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক আইডি / পেজ ও গ্রুপ, ইন্সটাগ্রাম আইডি, লিংকডইন আইডি, টুইটার আইডি, অন্য কোনো স্যোশাল মিডিয়ার আইডি, কোনো পপুলার গেমের আইডি; সমস্ত কিছুই কিন্তু সেল করা যায়! বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যাডসেন্স ও ইজোয়িক অ্যাপ্রুভড ওয়েবসাইট বাই-সেল করার মার্কেট বেশ জনপ্রিয়! আপনারা চাইলে এটা নিয়েও কাজ করতে পারেন।
ডিজিটাল অ্যাসেট নিয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে এই ভিডিয়োটি দেখুন:
*****
প্রিয় পাঠক, এই ছিল অনলাইন থেকে আয় করার সেরা ৫টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত! এখানে, একটা কথা বলে রাখা ভালো যে— পৃথিবীতে কোনো কাজের ক্ষেত্রেই কষ্ট করা ছাড়া কখনো আপনা আপনি সফলতা চলে আসে না! তো, ওপরে উল্লেখ করা কাজগুলোতে সফলতা পেতে চাইলে কিংবা সফল হতে চাইলে, আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধারণ করে টানা পরিশ্রম করে যেতে হবে; তবেই সফলতার মুখ দেখতে পারবেন অর্থাৎ অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন!
আজকের মতো এই পর্যন্তই! আর্টিকেলটির কোনো কিছু না বুঝলে কিংবা কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন! আর্টিকেলটি ভালো লাগলে, পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন! এ ধরনের আরও আর্টিকেল পেতে টেকউইকিতে চোখ রাখুন।